মহালয়া আর বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের উদাত্ত কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ- এ যেন একই সূত্রে গাঁথা দুটি মুক্তা।

মহালয়া আর বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের উদাত্ত কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ- এ যেন একই সূত্রে গাঁথা দুটি মুক্তা।
আশ্বিনের শারদপ্রাতে “মহিষাসুরমর্দিনী” শুনে বাঙালির ঘুম ভাঙে। আজও। রেডিও-নির্ভরতা ঘুচে গেছে সেই কবে। তবু মহালয়ার দিনটিতে ভোরবেলা বাণীকুমারের রচনা, বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের স্তোত্রপাঠ, পঙ্কজকুমার মল্লিকের সুরসৃষ্টি শুনতে শুনতে বাঙালি আজও বিভোর হয়ে যায়। এ এক অনবদ্য জাদু। ধরণির বহিরাকাশে মেঘমালার মতো কোথায় যেন অন্তর্হিত হয় হেডফোন। বাঙালি মাতে বেতার-বিলাসে। চলুন জানি মহিষাসুরমর্দিনী শুরুর ইতিহাস।